কেমন যাবে আপনার ১৪৩০ বাংলা সাল? - সিংহ রাশির রাশিফল

সিংহ রাশির রাশিফল

কুষ্টি নামের আধ্যাক্ষর : ম, ট

আয় ব্যয় স্থিতি

বর্ষারম্ভকালে রাশি অধিপতি ভুঙ্গস্থ সেই সাথে মঙ্গল ও বুধের যুতি ছাড়াও ব্যয়ভাবে শুক্রাচার্যের অবস্থান ভাগ্যলক্ষ্মী প্রসন্ন হয়ে সফলতা আপনার চরণ স্পর্শ করবে। কর্ম, অর্থ, মোক্ষ সমানতালে প্রাপ্ত হবেন। বিদেশ গমনেচ্ছুদের বিদেশে গমনের স্বপ্ন পূরণ হবে। মামলা মোকদ্দমার রায় পক্ষে আসায় হারানো সম্পত্তি পুনরুদ্ধার তথা সম্ভাব্য ক্ষেত্রে বছরটি কারামুক্তির অপ্রত্যাশিত অর্থ ব্যয় এড়াতে পারবেন না। সিংহরাশির জাতব্যক্তিরা সর্বদাই তেজস্বী, ক্রোধী, অহংকারী, দৃঢ়চিত্তের অধিকারী, সাহসী, নেতৃত্ব, প্রভুত্ব, কর্তৃত্ব, শ্রেষ্ঠত্বের মধ্যেও সংকটকালে অপরিসীম ধৈর্য্যের ছাপ রেখে থাকেন। এ বছর ধন স্থানে তৎপরবর্তী ২৪শে অগ্রহায়ণ থেকে রাহুর রাশিতে প্রবেশ রাগ জেদ, অহংকার বর্জন সেই সঙ্গে মিতব্যায়ী ও অধ্যবসায়ী হলে সম্পদের পাহাড় গড়তে সক্ষম হবেন।

নতুন বছরের রাশিফল

১১ কার্ত্তিক শনির বক্রত্ব ত্যাগ আপনার রাশিতে সঞ্চার পিতামাতার সাথে সদ্ভাব বৃদ্ধি পাবে এবং তাদের সাহায্য সহযোগিতা ও আশির্বাদ প্রাপ্ত হবেন।

১৪ই অগ্রহায়ণ প্রেমের দেবতা শুক্রাচার্যের তুলা রাশিতে চিত্রা নক্ষত্রে সঞ্চার প্রেমীযুগলের প্রেম বাস্তবায়িত হবে। অবিবাহিতদের বিবাহের পথ প্রশস্ত হবে?। শ্বশুরালয়, মাতুলালয় ও জীবনসাথীর তরফ থেকে ভরপুর সহযোগিতা প্রাপ্ত হবেন।

শরীর স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সিজনাল রোগব্যাধির সাথে সাথে নিত্য নতুন ব্যাধিপীড়ার প্রকোপ দেখা দেবে। হাড়, দাঁত, চোখ, পেট, কান, নখের রোগ তথা দুর্ঘটনাজনিত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ হানি হওয়ার যোগ প্রবল। সমগ্র বছরটাই চতুর্থস্থ শনিমহারাজের অবস্থান শত্রু ও বিরোধী স্বজনদের সাথে হাত মিলিয়ে জানমালের ক্ষতি সাধনের চেষ্টায় রত থাকবে।

বিদ্যাপতি বৃহস্পতির শুভ প্রভাবে শিক্ষার্থীদের মন লেখাপড়ার প্রতি আকৃষ্ট হওয়ায় উচ্চশিক্ষা তথা বিদেশ গমনের স্বপ্ন সাধ পূরণ হবে। দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন পূরণ হবে। ব্যবসা বাণিজ্যে লাভবান, আটকে থাকা কাজ সচল, পাওনা টাকা আদায় হলেও রাহু মঙ্গলের কুপ্রভাবে সম্পত্তি সংক্রান্ত ঝামেলা বাড়বে বৈকি কমবে না।

সপ্তমপতি শনি মহারাজের সপ্তমে অবস্থান দাম্পত্য জীবন বিষিয়ে তুলতে পারে। দাম্পত্য সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও বিবাহ সংক্রান্ত দুঃশ্চিন্তার অবসান ঘটলেও পিতামাতার কারণে তীব্র মনোবেদনা তথা পিতৃমাতৃ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত এমনকি তাদের দ্বারা ত্যাজ্যও হতে পারেন।

অশুভ প্রশমনের জন্য চুনি, পিতম্বরী নীলা অভাবে বেল, শ্বেতবেড়েলা, বামুনহাটির মূল অভাবে তাম্র, স্বর্ণ, ইস্পাত ধারণ অথবা রবি, শনি, বৃহস্পতির স্তবাদি পাঠ করা প্রশস্ত। লাল, বেগুণী, নীল, হলুদ রংয়ের পোশাকাদি ও আসবাবপত্র অধিক ব্যবহার এবং ৭,৯ সংখ্যা সর্বকার্যে বর্জনীয়।

Related Links
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post