কেমন যাবে আপনার ১৪৩০ বাংলা সাল? - কন্যা রাশির রাশিফল

কন্যা রাশির রাশিফল

কুষ্টি নামের আধ্যাক্ষর : প, ঠ, ষ, ণ

আয় ব্যয় স্থিতি
১১

বছরের সিংহভাগ সময়ই আপনার রাশিতে বিভিন্ন গ্রহের দৃষ্টি ও অবস্থান এবং তৎপরবর্তী সময়ে রাহুর দৃষ্টি তথা রাশি অধিপতি ও দশমপতির দ্বাদশে অবস্থান শুভ অপেক্ষা অশুভ ফলের পাল্লা অধিক ভারী হয়ে থাকবে। আয় কম বেশি হওয়ায় সঞ্চয়ে হাত পড়েও ক্ষ্যান্ত হবে না আপনাকে ঋণের জালে আটকে দিতে পারে।

নতুন বছরের রাশিফল

কন্যারাশির জাতব্যক্তিরা সর্বদাই পরোপকারী, শ্রদ্ধাশীল, বিনয়ী, কোমল মনের অধিকারী, সৌন্দর্যপ্রিয়, মন প্রেমবিলাসে পূর্ণ, ত্যাগী, বাণী মাধুর্যে পূর্ণ হয়ে থাকে। এ বছর কনারাশির জাতব্যক্তিদের জীবন ঘাত-প্রতিঘাত আর অন্তর্কলহে পরিপূর্ণ থাকবে। ব্যবসা-বাণিজ্যে অংশিদারদের সাথের কলহের কারণে ব্যবসা আলাদা করার উপক্রম হতে পারে।

৬ই ভাদ্র রাশি মঙ্গল ও দশপতি বুধের স্বরাশিতে উত্তরফাল্গুনীনক্ষত্রে সঞ্চার দুর্যোগের মেঘ সরে গিয়ে দুদিনের সূর্য উদিত হবে। বুদ্ধিবৃত্তি, বিচক্ষণতা ও অধ্যাবসায়ের বলে ভাগ্যলক্ষ্মীর বরমাল্য গলায় পরতে সক্ষম হবেন।

১৫ই কার্ত্তিক ধন ও ভাগ্যাধিপতি শুক্রাচার্যের আপনার রাশিতে সঞ্চার দীর্ঘদিনের হারানো মনোবল, জনবল, অর্থবল ফিরিয়ে দেবে। প্রেমী যুগলের প্রেম স্বীকৃতি পাবে। এছাড়াও বিবাহযোগ্য পুত্র কন্যাদের বিবাহের পথ প্রশস্ত হবে।

৮ই ফাল্গুন দেবসেনাপতি মঙ্গলের মকরাশিতে বিশাখানক্ষত্রে সঞ্চার, সেই সঙ্গে শনি মহারাজের যুতি ভ্রাতাভাগ্নি, সহকর্মী ও বন্ধুমিত্রদের সাথে কারণে-অকারণে কলহ বিবাদের সৃষ্টি হবে যার ফলে মনে গৃহত্যাগের বাসনা জাগবে।

এ বছরের সার্বিক গ্রহাবস্থান শরীর স্বাস্থ্যের ব্যাপারে শুভ ফল প্রদান করবে। দীর্ঘদিনের ভোগ্য ব্যাধিপীড়া থেকে আরোগ্য লাভের যোগ প্রবল। অবশ্য জ্বর, সর্দি, কাশি, সিজনাল রোগব্যাধিসহ কিছুটা মানসিক চাপের মধ্যে থাকতে হবে।

পঞ্চমপতি শনি মহারাজের অশুভ প্রভাবে শিক্ষার্থীদের প্রেম প্রসঙ্গ, ফেসবুক, ইন্টারনেট ও অনুচিত কাজের প্রতি আকৃষ্ট হওয়ায় পরীক্ষার ফল বিশেষ ভালো হবে না। রাগ, জেদ, অহংকার বর্জনের সাথে সাথে পরিশ্রমী, মিতব্যয়ী ও অধ্যবসায়ী হলে অল্প সল্প সঞ্চয় করতে পারবেন। কর্ম প্রত্যাশীদের কর্ম লাভের আশায় করা বিনিয়োগকৃত অর্থ গায়েব হয়ে পড়তে পারে। বাণিজ্যিক ভ্রমণ লাভদায়ক হবে।

সপ্তমস্থ বৃহস্পতি দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করলেও বিচ্ছেদের সম্ভাবনা নেই। এই বছরে জন্মগ্রহণ করা শিশুটি শুধুমাত্র দেশখ্যাত নয় জগৎখ্যাত হবে তাতে সন্দেহ নেই। অবশ্য জ্যেষ্ঠ সন্তান নিয়ে কিছুটা মনোবেদনার কারণ হবে। পিতামাতার সাথে সদ্ভাব বজায় থাকবে ছাড়াও তাদের কাছ থেকে সাহায্য সহযোগিতা ও আর্শীবাদ প্রাপ্ত হবেন।

অশুভ প্রশমনের জন্য পান্না, রক্ত প্রবাল, অভাবে বৃদ্ধদ্বারাকের মূল অভাবে স্বর্ণ, তাম্র ধারণ অথবা গ্রহের পূজা ও স্তবাদি পাঠ প্রশস্ত। আকাশি, মেরুন রং এর পোশাকাদি ও আসবাবপত্র অধিক ব্যবহার এবং ১,৪ সংখ্যা সর্বকাজে বর্জনীয়।

Related Links
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post