মার্চের দিনগুলি

সাধারণ জ্ঞান : ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি - ১০

ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি
C-Grade
পর্ব - ১০

হাইডেটিড রোগের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক মাত্রা হলো ৪০০ মি,গ্রা, প্রতিদিন কয়বার সেবন করতে হবে? - ২ বার সেবন করতে হবে।

হাইডেটিড রোগের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক মাত্রা হলো ৪০০ মি,গ্রা, প্রতিদিন ২ বার সেবন করতে হবে –এটি সাধারণত কয়দিনের চক্র হিসেবে সেবনের জন্য দেয়া হয়? - ২৮ দিনের চক্র হিসেবে।

হাইডেটিড রোগের ক্ষেত্রে ১ থেকে ১২ টি চক্র পর্যন্ত দেওয়া যেতে পারে তবে সাধারণত কয়টি চক্রই যথেষ্ট? - ৩ টি চক্রই যথেষ্ট।

হাইডেটিড রোগের ক্ষেত্রে ১ থেকে ১২ টি চক্র পর্যন্ত দেওয়া যেতে পারে তবে সাধারণত ৩ টি চক্রই যথেষ্ট,প্রতি চক্রের মাঝে অবশ্যই কত সপ্তাহের বিরতি নিতে হবে? - ২ সপ্তাহের বিরতি।

এন্টাসিড বড়ি/ট্যাবলেট বা সাসপেনশন তৈরি করা হয় কিসের কিসের মিশ্রন দিয়ে? - অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোঅক্সাইড জেল ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোঅক্সাইড এর মিশ্রন দিয়ে।

এসকরবিক এসিড ট্যাবলেট এ থাকে কত মি,গ্রা ইউ, এস, পি - ১০০ মি,গ্রা,।

এসকরবিক এসিড কি হিসেবেও সেবন করা যেতে পারে? - এসকরবিক এসিড এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে সেবন করা যেতে পারে।

এসকরবিক এসিড দিনে কয় গ্রামের বেশি সেবন করলে প্রশ্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে? - ৬ গ্রামের বেশি।

স্কার্ভি রোগের জন্য এসকরবিক এসিড ট্যাবলেট দিনে কয়টি ট্যাবলেট খেতে হয়? - স্কার্ভি রোগের জন্য এসকরবিক এসিড ট্যাবলেট দিনে ২/৩ বার ৪টি ট্যাবলেট খেতে হয়।

ক্ষত শুকানোর জন্য এসকরবিক এসিড ট্যাবলেট দিনে কয়টি ট্যাবলেট খেতে হয় - ক্ষত শুকানোর জন্য এসকরবিক এসিড ট্যাবলেট দিনে ২/৩ বার ২-৪ টি ট্যাবলেট খেতে হয়।

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট সাধারণত দেহের কোন স্বাস্থ্যের উন্নতি করার জন্য বিশেষভাবে তৈরি হয়ে থাকে? - ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট সাধারণত হাড়ের স্বাস্থ্যকে উন্নত করার জন্য বিশেষভাবে ডিজাইনকৃত ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর সমন্বয় তৈরি করা হয়।

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট দিনে কতটুকু সেবন করা যাবে? - ১ টি ট্যাবলেট প্রতিদিন ২ বার।

গর্ভাবস্থায় ও শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় ক্যালসিয়াম এর ট্যাবলেট খাওয়া কি উচিৎ? - উচিৎ নয়।

ক্লোরামফেনিকল ড্রপ সাধারণত কিয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়? - চোখ ও কানের জন্য।

দেহের কোন অঙ্গের জন্য সংক্রমণকারী জীবাণুসমূহ ক্লোরামফেনিকলের প্রতি সংবেদনশীল হয়? - চোখের কনজাংটিভা জন্য।

ক্লোরামফেনিকল ব্যবহারে কি সমস্যা দেখা দিতে পারে? - ক্লোরামফেনিকল ব্যবহারে এপ্লাস্টিক এনিমিয়া হওয়ার ঝুঁকি থাকে এবং রক্তে কণিকাসমূহের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

চোখের ক্লোরামফেনিকল ড্রপ – পূর্ণবয়স্ক, ২ বছর বা তার বেশি বয়সী শিশু এবং বয়োজ্যেষ্ঠ এর ক্ষেত্রে দিনে কয় ফোটা করে ব্যবহার করতে পারবে? - সংক্রমিত চোখে ১ ফোটা করে ২ ঘন্টা পরপর ৪৮ ঘন্টা ব্যবহার করতে হবে।

ক্লোরামফেনিকল ড্রপ সংক্রমিত কানে কয় ফোটা করে ব্যবহার করবে? - সংক্রমিত কানের ভিতরে ২ থেকে ৩ ফোটা প্রতিবারে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ বার ব্যবহার করতে পারবে।

ক্লোরামফেনিকল চোখের ড্রপ কত ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করতে হবে? - ২৫ ডিগ্রি।

গ্লিসারিন সাপোজিটরি দেহের কোথায় ব্যবহার করতে হয়? - গ্লিসারিন সাপোজিটরি একটি হাইপারঅসমিক রেচক যা পায়ুপথে ব্যবহার করা হয়।

সাপোজিটরি কত ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নিচে সংরক্ষণ করতে হয়? - ২৫ ডিগ্রি।

যাদের হঠাৎ সাময়িক কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয় তাদের ক্ষেত্রে কোন ওষুধটি কার্যকর নিরাময়? - যাদের হঠাৎ সাময়িক কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয় তাদের ক্ষেত্রে গ্লিসারিন সাপোজিটরি ওষুধটি কার্যকর নিরাময়।

কত বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে গ্লিসারিন সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী? - ২ বছরের কম।

কত থেকে কত বছর পর্যন্ত শিশুদের ক্ষেত্রে – ১ টি সাপোজিটরি ২৪ ঘন্টায় ১ বার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে? - ২ বছর থেকে ৬ বছর পর্যন্ত।

দীর্ঘদিন ধরে যারা মেট্রোনিডাজল সেবন করেন, কখনো কখনো তাদের কি সমস্যা দেখা দিতে পারে? - দীর্ঘদিন ধরে যারা মেট্রোনিডাজল সেবন করেন, তাদের কখনো কখনো পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি নামক স্নায়ুরোগ দিতে পারে।

ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সিরাপের মধ্যে সবধরনের কোন ভিটামিন থাকে? - ভিটামিন বি।

গ্লাসাইটিস (জিহ্বায় প্রদাহ), স্টোমাটাইটিস (মুখের অভ্যন্তরে প্রদাহ), চিলোসিস, বেরিবেরি বা পলিনিউরাইটিস জাতীয় সমস্যা গুলো কোন ভিটামিন এর অভাবে হয়ে থাকে? - ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর অভাবে।

অন্যান্য সকল ওষুধের মত মাল্টিভিটামিন জাতীয় ওষুধও গর্ভাবস্থায় প্রথম কয় মাসে ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে? - প্রথম তিন মাস সময়ে।

ভিটামিন বি কমপ্লেক্স একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তি কত মিলি প্রতি চামচ প্রতিদিন ৩ বার খেতে পারবে? - পূর্ণবয়স্ক বা বয়োবৃদ্ধ : ১-২ চা চামচ (৫ মিলি প্রতি চামচ) প্রতিদিন ৩ বার। শিশু : ১ চা চামচ (৫ মিলি প্রতি চামচ) সিরাপ দিনে ৩ বার। ১ বছরের কম শিশু : ১ চা চামচ (৫ মিলি প্রতি চামচ) প্রতিদিন ১ বার।

প্যারাসিটামল একটি দ্রুত কার্যকর এবং নিরাপদ ব্যথানাশক যার কোন রোগ কমানোর উল্লেখযোগ্য গুণাবলী আছে? - জ্বর কমানোর উল্লেখযোগ্য গুনাবলী আছে।

প্যারাসিটামল ড্রপ নবজাতক ও শিশু (০-৩) মাস বয়সের বাচ্চার জন্য কত এমএল ওষুধ খাওয়াতে হবে - ০.৫ এমএল।

প্যারাসিটামল ড্রপ নবজাতক ও শিশু (৪-১১) মাস বয়সের বাচ্চার জন্য কত এমএল ওষুধ খাওয়াতে হবে? - ১ এমএল।

প্যারাসিটামল ড্রপ নবজাতক ও শিশু (১২-২৩) মাস বয়সের বাচ্চার জন্য কত এমএল ওষুধ খাওয়াতে হবে - ১.৫ এমএল।

প্যারাসিটামল ড্রপ নবজাতক ও শিশু (২-৩) বছর বয়সের বাচ্চার জন্য কত এমএল ওষুধ খাওয়াতে হবে - ২ এমএল।

প্যারাসিটামল ড্রপ নবজাতক ও শিশু (৪-৫) বছর বয়সের বাচ্চার জন্য কত এমএল ওষুধ খাওয়াতে হবে - ৩ এমএল।

প্যারাসিটামল সাপোজিটরি (১-৫) বছর বয়সের বাচ্চাদের জন্য কত থেকে কত মি, গ্রা, পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে - ১২৫-২৫০ মি, গ্রা, দিনে ৪ বার পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে।

প্যারাসিটামল সাপোজিটরি (৬-১২) বছর বয়সের বাচ্চাদের জন্য কত থেকে কত মি, গ্রা, পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে? - ২৫০-৫০০ মি, গ্রা, দিনে ৪ বার পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে।

রেনিটিডিন ট্যাবলেট কোন শ্রেণীভুক্ত একটি ওষুধ? - রেনিটিডিন $H_2$ রিসেপ্টর অকার্যকর করার শ্রেনীভুক্ত একটি ওষুধ।

অপারেশন চলাকালে অজ্ঞান থাকাকালীন সময়ে যাতে পাকস্থলী থেকে এসিড উপরে আসতে না পারে সেজন্য কোন ওষুধটি ব্যবহার করা হয়? - রেনিটিডিন।

কিটোকোনাজল কি ধরনের ওষুধ? - কিটোকোনাজল (ছত্রাকবিরোধী ওষুধ)।

জেফিটনিব সাধারণত এটা কিসের ওষুধ? - ক্যান্সার বিরোধী ওষুধ।

গ্লিপিজাইড এটা কিসের ওষুধ? - ডায়াবেটিসের ওষুধ।

লিডোকেইন কিসের জন্য ব্যবহার করা হয়? - অবশ করার জন্য।

থিয়োফাইলিন কোন রোগের ওষুধ? - হাপানী রোগের।

প্রোপানল কিসের ওষুধ? - উচ্চ রক্তচাপ।

রক্ত জমাট বাধা প্রতিহত করে কোন ওষুধ? - ওয়ারফেরিন।

ব্যাথানাশক ওষুধ কোন গুলো? - এসপিরিন বা আইবুপ্রোফেন।

দুশ্চিন্তা কমানোর ওষুধ কোনটি? - ডায়াজিপাম।

রেনিটিডিন ওষুধ - একজন পূর্ণবয়স্ক এবং ১২ বছরের অধিক বয়সী লোকদের কত মি ,গ্রা, দিনে কয়বার খেতে হবে? - রেনিটিডিন ওষুধ -একজন পূর্ণবয়স্ক এবং ১২ বছরের অধিক বয়সী লোকদের ১৫০ মি, গ্রা, প্রতিদিন ২ বার খেতে হয়।

রেনিটিডিন কখনো এন্টাসিড জাতীয় ওষুধের সাথে/পাশাপাশি সেবন করা উচিত নয় এই দুটি ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে অন্ততপক্ষে কত ঘন্টা ব্যবধান থাকা উচিত? - ২ ঘন্টা।

রেনিডিটিন ইনজেকশন মাংশপেশীতে কি হিসেবে গ্রহণ করবেন? - রেনিডিটিন ইনজেকশন মাংশপেশীতে :- ৫০ মি, গ্রা, প্রতি ৬-৮ ঘন্টা অন্তর অন্তর হিসেবে গ্রহণ করবেন।

কয় থেকে কয় বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে রেনিটিডিন ব্যবহার করা হয়? - ৩ থেকে ১৮ বছরের শিশুদের।

রেনিটিডিন কখনো এন্টাসিড জাতীয় ওষুধের সাথে/পাশাপাশি সেবন করা উচিত নয় – এই দুটি ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে অন্ততপক্ষে কয় ঘন্টার ব্যবধান থাকা উচিত? - ২ ঘন্টার ব্যবধান থাকা উচিত।

সালবিউটামল কোন কোন রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়? - সালবিউটামল সাধারণত : হাপানী, ক্রনিক ব্রংকাইটিস, বুকে ব্যথা এবং বুকে চাপ দিয়ে শ্বাস কষ্ট হওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

সিলভার সালফাডায়াজিন ক্রিম কিসের জন্য ব্যবহার করা হয়? - আগুনে পোড়া ত্বকের ক্ষতে সিলভার সালফাডায়াজিন ক্রিম নামক কেমোথেরাপিউটিক উপাদান ক্ষতের সংক্রমণ সারানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।

পোড়া ক্ষতকে পরিস্কার করে পুরো ক্ষতের কত থেকে কত মি, মি সিলভার সালফাডায়াজিন ক্রিমটি লাগাতে হবে? - ৩-৫ মি, মি,।

পোড়া রোগীর ক্ষেত্রে প্রতি কত ঘন্টায় অন্তত একবার সালফাডায়াজিন ক্রিমটি লাগাতে হবে? - ২৪ ঘন্টায় একবার।

সিলভার সালফাডায়াজিন ক্রিম ১ বছরের কম/অপরিণত শিশুদের ক্ষেত্রে বা শিশুর কয় মাস বয়স পর্যন্ত ব্যবহার করা উচিত নয়? - দুইমাস বয়স পর্যন্ত।

1 Comments

Post a Comment
Previous Post Next Post