সাধারণ জ্ঞান : ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি - ৫

ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি
C-Grade
পর্ব - ৫

আইনগতভাবে কারা হচ্ছেন একমাত্র স্বীকৃত পেশাজীবী যারা রোগ নির্ণয় ও ওষুধের নাম, মাত্রা ও ব্যবহারের মেয়াদ নির্ধারণ করে থাকেন? - ডাক্তাররা।

কার কাজ হচ্ছে কোন ব্যক্তি প্রেশক্রিপশন নিয়ে দোকানে উপস্থিত হলে মান সম্পন্ন ওষুধ, ওষুধ খাওয়ার নিয়মাবলী, ওষুধ সংরক্ষণ ইত্যাদি বিষয়ে রোগীকে বিশদ ধারণা দিয়ে রোগীকে সাহায্য করেন? - ফার্মাসিস্টরা।

ব্যবস্হাপত্রে কোন কোন ওষুধ, ওষুধের ডোজ, দিনে কয়বার, কত দিন ধরে ব্যবহার করতে হবে,, এগুলো পরামর্শ কে লিখে দিবেন? - ডাক্তার।

কোন ব্যক্তি রোগীর জন্য ব্যবস্হাপত্র লেখার পূর্বে রোগীর বয়স, ওজন, রোগীর মূল সমস্যাগুলি, রোগের ইতিহাস ইত্যাদি বিষয় জেনে নেন? - ডাক্তার।

ওষুধের পরিমাণ (ডোজ) নির্ণয়ের জন্য রোগীর কি জানা অত্যাবশ্যক - রোগীর বয়স ও ওজন।

কোন জিনিসটা যা মানুষ/প্রাণীর অসুস্থ অবস্হায় একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রা বা পরিমাণে ব্যবহৃত হয়? - ওষুধ।

কোন ওষুধটা ব্যবস্থাপত্র ছাড়া সম্পূর্ণ বিক্রি নিষিদ্ধ? - এন্টিবায়োটিক।

স্বাস্থ্যবিধির আওতায় রোগ সংক্রমণকালে রোগীকে পৃথকভাবে রাখার ব্যবস্থার প্রবর্তক কোন চিকিৎসক? - ইবনে সিনা।

কোন সংস্থাটি মূলত এইডস, মাতৃকালীন স্বাস্থ্য, শিশুস্বাস্থ্য ও মাতৃকালীন মৃত্যুহার বিষয়ে কাজ করে থাকে? - জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি (UNDP)

কোন সংস্থাটি বিশ্ব স্বাস্থ্য ও বিশ্ব ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসাবে গ্রীষ্মমন্ডলীয় (ট্রপিক্যাল) জীবাণুদের বিষয়ে গবেষণামূলক ও প্রশিক্ষণমূলক প্রকল্প পরিচালনা করে? - জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি (UNDP)

কোন সংস্থা বাংলাদেশে নারীদের প্রসূতিকালীন স্বাস্থ্যঝুকি এবং এইডস এর ঝুঁকি হ্রাসে বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে নানাবিধ প্রকল্প পরিচালনা করে? - ইউএসএইড (USAID)

এছাড়াও অন্যান্য নানাবিধ দ্বি-পাক্ষিক সংস্থা বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বিভিন্ন রকম সাহায্য যেমন অর্থ সাহায্য, কারিগরি সাহায্য, মানব সম্পদ উন্নয়ন সাহায্য ইত্যাদি প্রদান করে – কোন সংস্থাটি? - জাইকা (JICA)

এছাড়াও কোন ব্যক্তি ওষুধ উৎপাদন, ওষুধ বাজারজাতকরণ, ওষুধ গবেষণা, ওষুধ প্রশাসন প্রভৃতি কাজ করতে পারেন? - ফার্মাসিস্ট।

বিপদজনক ওষুধ আইন কত সাল এবং কত সালে বিপদজনক ওষুধ বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে থাকে? - বিপদজনক ওষুধ আইন ১৯৩০ সাল এবং ১৯৫১ সালে বিপদজনক ওষুধ বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

ওষুধ আইন কত সালে দেশের ওষুধ আমদানি, রপ্তানি, উৎপাদন, বন্টন ও বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করে? - ১৯৪০ সালে।

ওষুধ আইন এটি কত সালে বাংলাদেশের ওষুধ আইন হিসেবে গৃহীত হয়? - ১৯৭৪ সালে।

কোন আইনে ওষুধ বিক্রয় ও উৎপাদনের জন্য লাইসেন্সপ্রাপ্ত সরকারি অ্যানালিষ্ট ও ইন্সপেক্টরের দায়িত্ব ও কর্তব্য বর্ননা করে? - দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস আইন।

কোন আইনের পার্ট -৩ ওষুধ বিক্রয় সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে? - দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস আইন।

কোন আইনে দেশে বিষ (Poison) জাতীয় পণ্য/দ্রব্যাদি আমদানি, মজুদ ও বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করে? - বিষ আইনে।

বিপদজনক ওষুধ আইন (The Dangerous Drugs Act) কোন সালে হয়? - ১৯৩০ সালে।

বিপদজনক ওষুধ আইন (The Dangerous Drug Act) আবার পূনরায় কোন সালে পরিবর্তিত হয়? - ১৯৫১ সালে।

ওষুধ আইন (The Drugs Act) কোন সালে চালু হয়? - ১৯৪০ সালে।

কোন সালে বাংলাদেশের ওষুধ আইন (Tha drug Act) হিসেবে গৃহীত হয়? - ১৯৭৪ সালে।

দ্যা বেঙ্গল ড্রাগ রুলস (The Bengal Drugs Rules) কোন সালে গঠিত হয়? - ১৯৪৬ সালে।

বিষ আইন (The poison Act) কোন সালে গৃহীত হয়? - ১৯১৯ সালে।

বিষ আইন (The poison Act) আবার পূনরায় কোন সালে পরিবর্তিত হয়? - ১৯৫২ সালে।

বিশেষ ক্ষমতা আইন (The Special power Act) কোন সালে গঠিত হয়? - ১৯৭৪ সালে।

বিশেষ ক্ষমতা আইন, কোন সালে খাদ্য, পানীয় ও ওষুধে ভেজাল দেয়াকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে? - ১৯৭৪ সালে।

ফার্মেসি অধ্যাদেশ/বিশেষ আইন (The Pharmacy Ordinance/Special Act.) কোন কোন সালে বাংলাদেশ ফার্মেসি প্র্যাকটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য ফার্মেসি কাউন্সিল গঠন করা হয়? - ১৯৭৬, ২০১৩

সরকার কর্তৃক মনোনীত কয়জন সদস্য যাদের একজন মেডিসিনের প্রফেসর এবং একজন বাংলাদেশ মেডিকেল ইনস্টিটিউশনের ফার্মাকোলোজি বিভাগের প্রফেসর (এবং দুই জন যোগ্যতা সম্পন্ন ফার্মাসিস্ট) - চারজন।

ওষুধ (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ (The Drugs (Control) Ordinance) কোন সালের? - ১৯৮২ সালে।

ফার্মেসী অধ্যাদেশ হচ্ছে –বাংলাদেশে ফার্মেসী প্র্যাকটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য ফার্মেসি কাউন্সিল গঠন করে পদাধিকারী বলে কে এই কাউন্সিলের সভাপতি - সচিব, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।

বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি কর্তৃক মনোনীত কয়জন যোগ্যতা সম্পন্ন ফার্মাসিস্ট থাকে? - এক জন।

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক মনোনীত কয়জন সদস্য থাকে - এক জন।

বাংলাদেশ কেমিস্ট ও ড্রাগিস্ট সমিতি কর্তৃক মনোনীত কয়জন যোগ্যতা সম্পন্ন ফার্মাসিস্ট থাকে? - এক জন।

বাংলাদেশ ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি কর্তৃক মনোনীত কয়জন সদস্য থাকে? - তিনজন সদস্য।

যেসব ওষুধ এই আইনের তিনটি ভিন্ন সিডিউলের অন্তর্ভুক্ত, সেগুলো উৎপাদন, আমদানি ও বিক্রয় নিষিদ্ধ – এটা  ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত তম ধারায় বলা হয়েছে? - ৮ম ধারায়।

বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের যেকোন নিবন্ধনে নিবন্ধিত ফার্মাসিস্টের ব্যক্তিগত সুপারভিশন ছাড়া কোন ব্যক্তি কোন ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রয় করতে পারবে না এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত ধারায় বলা হয়েছে? - ১৩ম ধারায়।

লাইসেন্স প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমতি ছাড়া কোন ব্যক্তি, ওষুধের ব্যবহার বা চিকিৎসার দাবী সম্পর্কিত কোন বিজ্ঞাপন প্রচার করতে বা প্রচারের অংশ হতে পারবে না এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কততম ধারায় বলা আছে? - ১৪ম ধারায়।

যে ব্যক্তি অনিবন্ধিত বা ভেজাল ওষুধ উৎপাদন, আমদানি, বন্টন ও বিক্রয় করবে তার শাস্তি কি হবে? - সে শাস্তি হিসাবে সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হবে যা যা  ১০ বছর পর্যন্ত জেল এবং ২ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।

যে ব্যক্তি অনিবন্ধিত বা ভেজাল ওষুধ উৎপাদন, আমদানি, বন্টন ও বিক্রয় করবে তার শাস্তি হবে ১০ বছর জেল এবং ২ লাখ টাকা জরিমানা হতে পারে এটা ওষুধ নিয়ন্রন অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত তম ধারায় বলা আছে? - ১৬ তম ধারায়।

যে ব্যক্তি নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রয় করবে তার শাস্তি কেমন হবে? - যে ব্যক্তি নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রয় করবে তার শাস্তি ৫ বছর পর্যন্ত  জেল এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হবে।

যে ব্যক্তি নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রয় করবে তার শাস্তি ৫ বছর পর্যন্ত  জেল এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হবে—এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত তম ধারায় বলা হয়েছে? - ১৭ তম ধারায়।

যে ব্যক্তি অবৈধভাবে ওষুধ আমদানি করবে তার শাস্তি কেমন হবে? - যে ব্যক্তি অবৈধভাবে ওষুধ আমদানি করবে তার শাস্তি ৩ বছর পর্যন্ত জেল এবং ৫০,০০০ হাজার  টাকা জরিমানা করা  হবে।

যে ব্যক্তি অবৈধভাবে ওষুধ আমদানি করবে তার শাস্তি ৩ বছর পর্যন্ত জেল এবং ৫০,০০০ হাজার  টাকা জরিমানা করা  হবে—এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত তম ধারায় বলা হয়েছে? - ১৮ তম ধারায়।

যে ব্যক্তি ওষুধ বেশি দামে কিংবা কাচামাল বেশি দামে আমদানি করবে তার শাস্তি কেমন হবে? - যে ব্যক্তি ওষুধ বেশি দামে কিংবা কাচামাল বেশি দামে আমদানি করবে তার শাস্তি ২ বছর জেল এবং ১০,০০০ হাজার টাকা জরিমানা  হবে।

যে ব্যক্তি ওষুধ বেশি দামে কিংবা কাচামাল বেশি দামে আমদানি করবে তার শাস্তি ২ বছর জেল এবং ১০,০০০ হাজার টাকা জরিমানা  হবে—এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত তম ধারায় বলা হয়েছে? - ১৯ তম ধারায়।

যে ব্যক্তি সরকারি ওষুধ চুরি বা বিক্রয় করবে তার শাস্তি কেমন হবে? - যে ব্যক্তি সরকারি ওষুধ চুরি বা বিক্রয় করবে তার শাস্তি ১০ বছর পর্যন্ত জেল এবং ২ লাখ টাকা জরিমানা করা  হবে।

(২৯৩)প্রশ্ন :- যে ব্যক্তি সরকারি ওষুধ চুরি বা বিক্রয় করবে তার শাস্তি ১০ বছর পর্যন্ত জেল এবং ২ লাখ টাকা জরিমানা করা  হবে—এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কততম ধারায় বলা হয়েছে? - ২০ তম ধারায়।

যে ব্যক্তি বেআইনী বিজ্ঞাপন প্রচার করবে তার শাস্তি কেমন হবে? - যে ব্যক্তি বেআইনী বিজ্ঞাপন প্রচার করবে তার শাস্তি ২৫,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা  হবে।

যে ব্যক্তি বেআইনী বিজ্ঞাপন প্রচার করবে তার শাস্তি ২৫,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা  হবে এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কত তম ধারায় বলা হয়েছে? - ২১ তম ধারায়।

কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিওর এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ এর কত তম ধারায় লিখিত? - ২২ তম ধারায়।

সরকার অফিসিয়াল গেজেট প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে এই অধ্যাদেশের উদ্দেশ্য পালনের জন্য বিধিমালা তৈরি করতে পারবে এটা ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর কততম ধারায় বলা হয়েছে? - ২৫ তম ধারায়।

মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন (Narcotics Control Act.) কত সালে করা হয়? - ১৯৯০ সালে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের মিখিত অনুমতি ছাড়া কোনো ডাক্তার প্রেসক্রিপশনে কোন কোন শ্রেণীর মাদককে ওষুধ হিসেবে লিখতে পারবে না? - এ শ্রেণী অথবা বি শ্রেণীর মাদককে প্রেসক্রিপশন হিসেবে লিখতে পারবে না।

কাকে ছাড়া কোন ব্যক্তি প্রেসক্রিপশনে কোন সি-শ্রেনীর মাদককে ওষুধ হিসাবে লিখতে পারবে না? -  ডাক্তার।

কোন দোকান সাময়িকভাবে বন্ধ করতে চাইলে একজন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট লিখিত আদেশক্রমে, সর্বোচ্চ কত দিন থেকে কত দিন পর্ব বন্ধ রাখতে পারবো? - লিখিত আদেশক্রমে সর্বোচ্চ ১৫ দিন বন্ধ করে দিতে পারে,, যা পরে বোর্ডের অনুমতিক্রমে আরো ৩০ দিন পর্যন্ত বাড়তে পারে।

মোবাইল কোর্ট আইন (The Mobile Court Act) কত সালে গৃহীত হয় - ২০০৯ সালে।

ভোক্তার অধিকার রক্ষার আইন (The Consumers Right Protection Act.) কোন সালে গৃহীত হয়? - ২০০৯ সালে।

অদ্রবনীয় ওষুধ উপাদানকে এলকোহল বহু যোগে দ্রবীভূত করে তৈরি করা হয় - Syrup

স্বাস্থ্য বিষয়ক সাংবিধানিক বিধান -কত দফা মৌলনীতি? - ১৫ দফা।

নাগরিক জীবনের মৌলিক চাহিদা মোট কয়টি? - ৫টি।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা কত দফায়? - ১৮ দফায়।

রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে কি কি? - রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে :- পুষ্টির অবস্থা/মাত্রা উন্নীত করা ও জনস্বাস্থ্যের উন্নয়ন ঘটানো।

পেশাভিত্তিক যৌনকর্ম ও জুয়া বন্ধ করতে কে কার্যকরী পদক্ষেপ নেবে? - রাষ্ট্র।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা - জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি, কত সালের? - ২০১১ সালের।

জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির মূল লক্ষ্য কি? - অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের সহজলভ্যতা এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব কয়টি ও কি কি? - স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হলো মোট তিনটি। যথা : জাতীয় স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি বিষয়ক নীতিমালা/নীতি নির্ধারণ।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কয়টি বিভাগে বিভক্ত? - দুইটি।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এই বিভাগ দুইটি কাদের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়? - স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এই বিভাগ দুইটি - মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এই বিভাগ দুইটি কয়জন সচিবের অধীনে পরিচালিত হয়? - দুইজন।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রধান অধিদপ্তরসমূহ কয়টি? - দুইটি।

প্রধান অধিদপ্তরসমূহের মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (DGHS) ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর (DHFP) আর প্রতিটি অধিদপ্তরের নেতৃত্ব দিচ্ছেন একজন ------ সাহেব। - মহাপরিচালক (DG)

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ তন্রণালয়ের অন্যান্য দপ্তর/অধিদপ্তর মোট কয়টি ও কি কি? - স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ তন্রণালয়ের অন্যান্য দপ্তর/অধিদপ্তর মোট হলো ৫ টি। যথা :
  • (১) ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর (DGDA)
  • (২) নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর (DGNM)
  • (৩) হেলথ ইকোনোমিক ইউনিট (HEU.)
  • (৪) জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (NIPORT)
  • (৫) স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ (HED)

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষায়িত দপ্তর মোট কয়টি ও সেগুলো কি কি? - স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষায়িত দপ্তর মোট দুইটি।
যথা :
  • (১) পরিবহণ ও যন্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ সংস্থা (TEMO)
  • (২) জাতীয় তড়িৎ -প্রকৌশল চিকিৎসা যন্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ ওয়ার্কশপ (NEMEME&TC)

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষায়িত দপ্তর গুলো বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত? - ঢাকায় অবস্থিত।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ন্রণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ কয়টি? - ছয়টি।

বিএমডিসি এর অর্থ কি? - বাংলাদেশ মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কাউন্সিল।

পিসিবি এর অর্থ কি? - ফার্মেসি কাউন্সিল অব বাংলাদেশ।

বিএনএমসি এর অর্থ কি? - বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল।

বিএইচবি এর অর্থ কি? - বোর্ড অব হোমিওপ্যাথিক, বাংলাদেশ।

বিইউ অ্যান্ড এবি এর অর্থ কি? - বোর্ড অব ইউনানী অ্যান্ড আয়ুর্বেদ,বাংলাদেশ।

বিএমডিসি ডাক্তাররা কোন কাজটি নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন? - বিএমডিসি ডাক্তাররা ডেন্টিস্ট ও মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্টদের নিবন্ধনের কাজটি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

বিএমডিসি ডাক্তারদের দায়িত্ব ও কাজ কি? - বিএমডিসি ডাক্তারদের দায়িত্ব হচ্ছে –চিকিৎসা বিষয়ক যে কোনো অবহেলা, সঠিক সেবা না দেওয়া অথবা পেশার অপব্যবহার সম্পর্কিত বিষয়গুলি দেখভাল করা।

স্টেট মেডিকেল ফ্যাকাল্টির দায়িত্ব হচ্ছে কি? - স্টেট মেডিকেল ফ্যাকাল্টির প্রতিষ্ঠানসমূহর দায়িত্ব হচ্ছে—মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট, ল্যাব টেকনিশিয়ান তৈরি করে থাকে।

বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস অব মেডিসিন নিয়ন্ত্রণ করে ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক শিক্ষা এই উভয় প্রতিষ্ঠান দুইটি কত সালে আইনের আওতায় কাজ করছে? - ১৯৮২ সালে।

স্বাস্থ্যক্ষেত্রে পেশাজীবী সংগঠনসমূহ কয়টি? - দুইটি।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সরকারি পর্যায়ে কি কি সেবা দিয়ে থাকে? - স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সরকারি পর্যায়ে স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা বিষয়ক স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকে।

অনেক প্রাইভেট ক্লিনিককে কোন ডাক্তারদের উপর নির্ভর করতে হয়? - সরকারি ডাক্তারদের উপর।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রান্তিক পর্যায়ের সেবাকেন্দ্র হচ্ছে ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক কয় হাজার জনকে সেবা দেয় - প্রায় ৬,০০০ হাজার জনকে।

কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবা ইউনিয়ন পর্যায়ে গড়ে কত হাজার জনকে সেবা দিচ্ছে? - ৩০,০০০ জনকে।

বিশেষায়িত হাসপাতালসমূহ যেগুলোর বেশিরভাগই কোথায় অবস্থিত? - বিভাগীয় শহরে।

গত কত দশকের বেশিরভাগ সময় ধরে বাংলাদেশ দ্রুত নগরায়নের দিকে যাচ্ছে? - এক দশকের।

শহরের জনসংখ্যা অনুপাত থেকে প্রতীয়মান হয় যে ২০১১ ,২০১৩,ও ২০১৫ সালে নগরায়ণ যথাক্রমে কত % ছিলো? - ৩১%, ৩৩ % ও ৩৪ % ছিলো।

এই হারে ২০৫০ সাল নাগাদ নগর জনসংখ্যা কত % পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবার সম্ভাবনা রয়েছে? - ৫৬%

নগরাঞ্চলের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা বিষয়ক স্বাস্থ্যসেবা সাধারণত কয় ধরনের স্বাস্থ্য সেবাপ্রদানকারীর মাধ্যমে দেয়া থাকে? - তিন ধরনের।

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অধীনে জেলা সদরে কোন সেবা কেন্দ্র রয়েছে? - মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র।

মা ও শিশু এবং জেলা সদর হাসপাতালসতূহ কত বছরের নিচে শিশুর চিকিৎসা ,নবজাতকের সংক্রমণ ব্যবস্থাপনা, সংক্রামক রোগের ব্যবস্থাপনা, অসংক্রামক রোগের ব্যবস্থাপনা ইত্যাদিসহ প্রতিকারমূলক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে থাকে? - পাচঁ বছরের নিচে শিশুদের।

মা ও শিশু এবং জেলা হাসপাতালসমূহ কত বছরের নিচে শিশুদের কৃমিনাশক ওষুধ প্রদান করে থাকে? - দশ বছরের নিচে শিশুদের।

বিশেষায়িত হাসপাতালসমূহ সুনির্দিষ্ট বিষয়ে সেবা প্রদান করে সেগুলো কি কি? - যেমন – হৃদরোগ, চোখের সমস্যা, কিডনী রোগ ইত্যাদি।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post