প্রতিবেদন : মাদককে ‘না’ বলুন

‘মাদকাসক্তি যুবসমাজের অবক্ষয়ের অন্যতম একটি প্রধান কারণ’ – এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশ উপযোগী একটি প্রতিবেদন রচনা করো।

অথবা, মনে করো, তোমার নাম আনন্দ চৌধুরী। ‘মাদককে না বলুন’ এ শিরোনামে পত্রিকায় প্রকাশ উপযোগী একটি প্রতিবেদন রচনা করো।

অথবা, ‘মাদকাসক্তি যুবসমাজের অবক্ষয়ের অন্যতম একটি প্রধান কারণ- এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশ উপযোগী একটি প্রতিবেদন রচনা করো।

অথবা, মনে করো, তুমি দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার। ‘মাদককে না বলুন’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন প্রণয়ন করো।

অথবা, মনে করো, তোমার নাম রাকিব। তুমি দৈনিক ‘প্রথম আলো’ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার। ‘মাদককে না বলুন’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন প্রণয়ন করো।

অথবা, মাদকাসক্তি যুবসমাজের অবক্ষয়ের একটি অন্যতম প্রধান কারণ। এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশ উপযোগী একটি প্রতিবেদন রচনা করো।

অথবা, মনে করো, তুমি মুন্নি দৈনিক ‘প্রথম আলো’ পত্রিকায় ‘সামাজিক অবক্ষয়ে মাদকের প্রভাব’ শিরোনামে সম্পাদকের কাছে একটি প্রতিবেদন লেখো।


মাদককে ‘না’ বলুন


নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা : মাদক হচ্ছে এমন একটি দ্রব্য যা সেবন করলে মানুষের স্বাভাবিক আচরণে পরিবর্তন সাধিত হয় এবং এসব দ্রব্যসামগ্রী মস্তিষ্কের বিকৃতি ঘটায়। বাংলাদেশে মাদকদ্রব্যের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। মাদকের হিংস্র ছোবলে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে দেশের যুবসমাজ। ভৌগোলিকভাবেই বাংলাদেশ মাদকপ্রবণ দেশ। কেননা বাংলাদেশের অবস্থান গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল, গোল্ডেন ক্রিসেন্ট এবং গোল্ডেন ওয়েজের মধ্যবর্তী স্থানে। একারণে এদেশে মাদকদ্রব্য সহজলভ্য। ফলে যুবসমাজের হাতের নাগালে চলে আসে মাদকদ্রব্য যা তাদেরকে মাদকাসক্ত হতে প্রলুব্ধ করে। মাদকাসক্ত হওয়ায় যুবসমাজের নৈতিক চরিত্রের অবক্ষয় ঘটে। ফলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে। দেশের উন্নয়নের অন্যতম অন্তরায় এই মাদকদ্রব্য। তাই দেশ ও জাতির কল্যাণের জন্য সর্বপ্রথম যুবসমাজকে মাদকের ভয়ংকর ছোবল থেকে বাঁচাতে হবে। তা না হলে তাদের সৃজনশীল শক্তি লোপ পাবে এবং তারা অন্ধকারে ধাবিত হবে। তাই দেশের উন্নয়নের জন্য মাদককে না বলতে হবে। যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে মাদক নিষিদ্ধ করতে হবে। তবেই সুস্থ ও সুন্দর সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

প্রতিবেদনের শিরোনাম : মাদককে না বলুন।
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা।
প্রতিবেদন তৈরির সময় : সকাল ১০টা।
প্রতিবেদন তৈরির তারিখ : ১৫ অক্টোবর, ২০২১।
প্রতিবেদকের নাম ও ঠিকানা : আনন্দ চৌধুরী, শান্তিনগর, ঢাকা।
 

3 Comments

Post a Comment
Previous Post Next Post