বাংলাদেশ পুলিশ বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান - ৩য় পর্ব

(১৭) ট্রাফিক পুলিশ


ট্রাফিক সিগনালে আলোর ক্রম কি?
— লাল > হলুদ > সবুজ

ট্রাফিক সিগনালে লাল বাতি কি নির্দেশ করে?
— থামতে নির্দেশ করে।

ট্রাফিক সিগনালে থামার জন্য লাল আলো ব্যবহৃত হয় কেন?
— লাল আলোর বিক্ষেপণ কম বলে।

ট্রাফিক সিগনালে চলার নির্দেশক আলো কোনটিপ?
— সবুজ আলো।

ট্রাফিক সিগনালের হলুদ আলো কিসের নির্দেশক?
— গতি কমানো বা চলা শুরুর প্রস্তুতির নির্দেশক।

ঢাকা মহানগরীতে কতটি ট্রাফিক ক্রসিং রয়েছে?
— ৬৫০টি।

ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের হিসাব অনুযায়ী ঢাকা শহরে কয়টি স্বয়ংক্রিয় ট্রাফিক বাতি আছে?
— ৬০টি।

প্রতিটি স্বয়ংক্রিয় ট্রাফিক বাতি সংযোগ করতে কত টাকা খরচ হয়েছে?
— আড়াই লাখ টাকা (প্রায়)।

ঢাকা মহানগরীতে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য মোট ট্রাফিক পুলিশের সংখ্যা কত?
— ৩৫০০ জন (প্রায়)।

রাজধানীতে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে প্রথমবারের মতো মহিলা ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন করা হয় কবে?
— ৮ জুন ২০০৩।

সরকার রাজধানীতে মহিলা ট্রাফিক নিয়োগের পর কোন বিভাগে মহিলা পুলিশ নিয়োগ করেছে?
— আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসমূহ এবং স্থলবন্দরসমূহের ইমিগ্রেশন বিভাগে।

টিসিএনবি (TCNB) কি?
— Town Crime Note Book (TCNB) (টিসিএনবি) হচ্ছে রাজধানীতে অপরাধী শনাক্তকরণে পুলিশের পরিচালিত একটি বিশেষ কর্মসূচি।

রাজধানীতে পুলিশের হেলপলাইনচালু হয় কবে?
— ২২ জুলাই ২০০৩।

ট্রাফিক বিভাগের আওতায় ঢাকা মেট্রোপলিটনে সড়কের পরিমাণ কত?
— ২২৭৪ কিলোমিটার।

ঢাকা মেট্রোপলিটন ট্রাফিক বিভাগ কি পরিমাণ যানবাহনে চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে থাকে?
— অনুমানিক ৮,০০,০০০ যানবাহন।

যানবাহনের চালক ও মালিক কি কি ধরনের অপরাধ করে থাকেন?
— ২ ধরনের। সেফটি অপরাধ ও প্রশাসনিক অপরাধ।

সেফটি অপরাধ কি কি?
— অনির্ধারিত স্থানে গাড়ি পার্কিং, গাড়ির অতিরিক্ত গতি, মোটর সাইকেল চড়ার সময় চালকের হেলমেট না থাকা, মোটর সাইকেলে তিন বা ততোধিক ব্যাক্তির আরোহণ, গাড়ির সামনে ও পিছনের সংকেত বাতি নষ্ট থাকা, হাইড্রোলিক হর্ন বাজানো, ট্রাফিক সিগন্যাল আদেশ অমান্য করা, প্রকাশ্য স্থানে/সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা।

প্রশাসনিক অপরাধ কি কি?
— এমভি অধ্যাদেশের সাথে সংঘাতবিহীন অবস্থায় গাড়ি বিক্রয় বা পরিবর্তন করা, রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট ছাড়া গাড়ি চালান, বীমা না থাকা/মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া, ট্যাক্স টোকেন না থাকা, গ্যারেজ নম্বরে গাড়ি চালান, মেটালিক নম্বর প্লেট না থাকা, অনুমতি ছাড়া গাড়ি চালান, ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালান।

ধাবমান প্রয়োগ পুলিশ গঠনের উদ্দেশ্য কি?
— ঢাকা মহানগরীর বিপুলসংখ্যক যানবাহনের চালক কর্তৃক ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী পলায়নপর দ্রুতগামী মোটরযানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ। সড়কের ছিনতাই প্রতিরোধে সন্দেহজনক যানবাহন তল্লাশিসহ অন্যান্য কার্যকর ভূমিকা পালন। প্যাট্রোল এলাকায় সংঘটিত যে কোনো ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ।

ধাবমান প্রয়োগ পুলিশ দলের পরিকল্পনাকারী কে?
— ঢাকা মেট্রোপলিটনের সাবেক পুলিশ কমিশনার এএম হুসেইন।

ধাবমান প্রয়োগ পুলিশকে পুলিশী ভাষায় কি বলে?
— সিয়েরা ইকো।

বাংলাদেশের ধাবমান প্রয়োগ পুলিশ কোথায় রয়েছে?
— ঢাকা মেট্রোপলিটন কর্পোরেশনে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কয়টি বিভাগ আছে?
— ৫টি।

ধাবমান প্রয়োগ পুলিশ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কোন বিভাগের অন্তর্গত?
— ট্রাফিক বিভাগের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ কবে ধাবমান প্রয়োগ পুলিশ দল গঠন করে?
— ১৭ জুন ১৯৯৫।

প্রাথমিক ধাবমান প্রয়োগ পুলিশের নতুন আঙ্গিক কবে চালু হয়?
— ১ জুন ১৯৯৫।

ধাবমান প্রয়োগ পুলিশ কত জন করে, কিভাবে টহল দেয়?
— এরা সাধারণত পাশাপাশি চলন্ত অবস্থায় সড়কে টহল দেয়।

ধাবমান প্রয়োগ পুলিশ কর্তব্য সম্পাদনের কাজে কি কি ব্যবহার করে?
— পুলিশ লেখা হলুদ জ্যাকেট, সাদা হেলমেট, সানগ্লাস লংবুট, Speed Enforcement লেখা আর্ম ব্যান্ড, কোমরের একপাশে রিভলবার পিস্তাল অন্যপাশে টংফা, ওয়ারলেস সেট, বিকন লাইট সম্বলিত সাদা মোটর সাইকেল। স্পিড ডিটেক্টর, হুটার মাইক ব্যবহার করে।

(১৮) কমিউনিটি পুলিশিং


কমিউনিটি পুলিশিং কি?
— পুলিশ ও স্থানীয় সামাজিক স্বীকৃতির অধিকারী ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত অপরাধ প্রতিরোধ কমিটিকে কমিউনিটি কমিউনিটি পুলিশিং বলে।

বাংলাদেশে কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা প্রথম কোন এলাকায় চালু করা হয়?
— ঢাকার কাফরুল এলাকায়।

বাংলাদেশে কবে থেকে কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা চালু হয়?
— ১৫ আগস্ট ১৯৯৪।

কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা বাস্তবায়নে তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব পালন করেন কে?
— সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।

বাংলাদেশে কি কি নীতিমালার ওপর ভিত্তি করে কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে?
— নিম্নোক্ত নীতিসমূহের ওপর ভিত্তি করে কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে :
ক. স্থানীয় অপরাধ প্রবণতা ও সামাজিক সমস্যা সমাধানে এলাকাবাসীদের, সংঘবন্ধ করে এর নিয়ন্ত্রণে তাদের উদ্যোগ গ্রহণকে উৎসাহিত করা।
খ. অপরাধ উত্তর পুলিশ ব্যবস্থার স্থলে অপরাধ পূর্ব প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণে অগ্রাধিকার দেয়া।
গ. পুলিশী কর্মকাণ্ডে নগরবাসীদের অধিক অংশীদারিত্বের মাধ্যমে অপরাধ প্রতিরোধ ও শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখা।

বাংলাদেশে কমিউনিটি পুলিশিং-এর বৈশিষ্ট্য কি?
— বাংলাদেশে কমিউনিটি পুলিশিং-এর বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ :
ক. পুলিশ ও এলাকাবাসীর সক্রিয় সহযোগিতায় এটি পরিচালিত।
খ. এর মূল কাজ হলো এলাকার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা ও উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে শৃঙ্খলা রক্ষা করা।
গ. এর কৌশল হলো পায়ে হেঁটে টহল দেয়া এবং স্থানীয়ভাবে সমস্যার সমাধান করা।
ঘ. এর লক্ষ্য হলো এলাকার জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন ও নাগরিক সন্তুষ্টি অর্জন।

(১৯) ডগ স্কোয়াড


‘ডগ স্কোয়াড’ কি?
— প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুরের সমন্বয়ে গঠিত একটি স্কোয়াড।

ডগ স্কোয়াডকে সংক্ষেপে কি বলা হয়?
— ডি স্কোয়াড।

‘ডগ স্কোয়াড’ কি কারণে গঠন করা হয়?
— অপরাধ দমন, দুর্ধর্ষ অপরাধী গ্রেপ্তার, আগ্নেয়াস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার।

‘D Squad’ গঠন করার জন্য কোন দেশ থেকে কুকুর আনা হয়?
— ইংল্যান্ড থেকে।

সর্বপ্রথম কবে এবং কয়টি কুকুরসহ Dog Squad-এর প্রথম দল ঢাকায় আসে?
— ১৯ নভেম্বর ১৯৯৮, ১২টি।

বাংলাদেশে বর্তমানে পুলিশের Dog Squad-এ কতটি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর রয়েছে?
— ৯৪টি।

Dog Squad পুরিচালনার দায়িত্ব কার ওপর ন্যস্ত?
— ডিআইজি পদমর্যাদার একজন পুলিশ কর্মকর্তার ওপর।

ডগ স্কোয়াডের কুকুরের নাম কি?
— ল্যাবরাডর ও জার্মান শেফার্ড।

Dog Squad-এর কুকুরগুলো কোন প্রতিষ্ঠান সরবরাহ করে?
— চিলপট ইউ কে কোম্পানি।

(২০) বাংলাদেশের আইজিপি (IGP of Bangladesh)


বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম আইজি কে ছিলেন?
— এম এ খালেক।

পুলিশের কোন আইজিকে সুপ্রিম কোর্ট আদালত অবমাননার জন্য দোষী সাব্যস্ত করে?
— আইজি শহুদুল হককে।

এ যাবৎ সবচেয়ে স্বল্পকালীন আইজির দায়িত্ব পালন করেন কে?
— মো. হাদিস উদ্দিন (মাত্র ১ মাস)

পূর্ব পাকিস্তান পুলিশ বাহিনীর প্রথম আইজি কে ছিলেন?
— জাকির হোসেন।

বাংলাদেশের আইজিবৃন্দের নাম ও কার্যকাল

নং নাম মেয়াদকাল
এম এ খালেক ১৬/১২/১৯৭১ থেকে ২৩/০৪/১৯৭৩
এ রহিম ২৩/০৪/১৯৭৩ থেকে ৩১/১২/১৯৭৩
এ এইচ নূরুল ইসলাম ৩১/১২/১৯৭৩ থেকে ২১/১১/১৯৭৫
হুসাইন আহমেদ ২১/১১/১৯৭৫ থেকে ২৬/০৮/১৯৭৮
এ বি এম জি কিবরিয়া ২৬/০৮/১৯৭৮ থেকে ০৭/০২/১৯৮২
এম এম আর খান ০৮/০২/১৯৮২ থেকে ৩১/০১/১৯৮৪
ই এ চৌধুরী ০১/০২/১৯৮৪ থেকে ৩০/১২/১৯৮৫
মো: হাবিবুর রহমান ৩০/১২/১৯৮৫ থেকে ০৯/০১/১৯৮৬
এ আর খোন্দকার ০৯/০১/১৯৮৬ থেকে ২৮/০২/১৯৯০
১০ তৈয়ব উদ্দিন আহমদ ২৮/০২/১৯৯০ থেকে ২৮/০১/১৯৯১
১১ এ এম চৌধুরী ২৮/০১/১৯৯১ থেকে ২০/০৭/১৯৯১
১২ তৈয়ব উদ্দিন আহমদ ২০/০৭/১৯৯১ থেকে ১৬/১০/১৯৯১
১৩ এম এনামুল হক ১৬/১০/১৯৯১ থেকে ০৮/০৭/১৯৯২
১৪ এ এস এম শাহজাহান ০৮/০৭/১৯৯২ থেকে ২২/০৪/১৯৯৬
১৫ মো: আজিজুল হক ২২/০৪/১৯৯৬ থেকে ১২/১১/১৯৯৬
১৬ ইসমাইল হোসেন ১৩/১১/১৯৯৭ থেকে ২৭/০১/১৯৯৮
১৭ এ ওয়াই বি আই সিদ্দিকী ২৭/০১/১৯৯৮ থেকে ০৬/০৬/২০০০
১৮ মুহম্মদ নুরুল হুদা ০৭/০৬/২০০০ থেকে ০৫/১১/২০০১
১৯ মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী ০৫/১১/২০০১ থেকে ২২/০৪/২০০৩
২০ শহুদুল হক ২২/০৪/২০০৩ থেকে ১৫/১২/২০০৪
২১ মো: আশরাফুল হুদা ১৫/১২/২০০৪ থেকে ০৭/০৪/২০০৫
২২ মো: হাদিস উদ্দিন ০৭/০৪/২০০৫ থেকে ০৭/০৫/২০০৫
২৩ আবদুল কাইয়ুম ০৭/০৫/২০০৫ থেকে ০৬/০৭/২০০৬
২৪ আনোয়ারুল ইকবাল ০৬/০৭/২০০৬ থেকে ০২/১১/২০০৬
২৫ মোহম্মদ খোদা বক্স চৌধুরী ০২/১১/২০০৬ থেকে ৩০/০১/২০০৭
২৬ নূর মোহাম্মদ ৩০/০১/২০০৭ থেকে ৩০/০৮/২০১০
২৭ হাসান মাহমুদ খন্দকার ৩০/০৮/২০১০ থেকে ৩০/১২/২০১৪
২৮ এ কে এম শহীদুল হক ৩০/১২/২০১৪ থেকে ৩১/০১/২০১৮
২৯ ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী ৩১/০১/২০১৮ থেকে ১৫/০৪/২০২০
৩০ ড. বেনজীর আহমেদ ১৫/০৪/২০২০ থেকে বর্তমান

(২১) পুলিশ বিভাগে নারী


বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে প্রথম নারী সদস্য নিয়োগ দেয়া হয় কবে?
— ৮ জুন ১৯৭৪।

ইউনিফর্মধারী নারী পুলিশের যাত্রা শুরু হয় কবে?
— ৮ মার্চ ১৯৭৬।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে প্রথম নারী নিয়োগ দেয়া হয় কবে?
— ১৯৭৮ সালে।

বিবিএস থেকে সহকারী পুলিশ সুপার পদে যোগদানকারী প্রথম নারী কে?
— ফাতেমা বেগম (১৯৮৬ সালে)।

বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম নারী ডিআইজি কে?
— ফাতেমা বেগম।

বাংলাদেশে প্রথম নারী ওসি (অফিসার ইনচার্জ)-এর নাম কি?
— হোসনে আরা বেগম; নিয়োগ ১৭ মে ২০০৯; ক্যান্টনমেন্ট থানা (ঢাকা)।

বাংলাদেশ পুলিশ উইমেন্স নেটওয়ার্ক (BPWN) চালু হয় কবে?
— ২১ নভেম্বর ২০০৮।

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে প্রথম নারী পুলিশ প্রেরণ করা হয় কবে?
— ২০১০ সালের মে মাসে, হাইতিতে।

(২২) পুরস্কার ও শাস্তি


পুলিশ বাহিনীর জন্য কত স্তরের পুরস্কার রয়েছে ও কি কি?
— ২ স্তরের। (ক) বীরত্ব পুরস্কার (খ) GS Mark

বীরত্ব পুরস্কার কয়টি ও কি কি?
— ৪টি। (ক) বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম), (খ) বাংলাদেশ পদক (বিপিএম) সেবা, (গ) রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) এবং (ঘ) রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) সেবা।

GS Mark কি ও কে করেন?
— সার্ভিস বইয়ে প্রশংসাপূর্ণ মন্তব্য লিখন। এসপি (SP) এটা করে থাকেন।

GS Mark-এ প্রশংসা ছাড়া আর কি থাকে?
— নগদ অর্থ পুরস্কার।

পুলিশ বাহিনীর জন্য কত প্রকার শাস্তির ব্যবস্থা আছে ও কি কি?
— ২ প্রকার। যথা : (ক) লঘুদণ্ড এবং (খ) গুরুদণ্ড।

লঘুদণ্ড কি?
— সতর্কীকরণ, তিরস্কার করা ইত্যাদি।

গুরুদণ্ড বলতে কি বোঝায়?
— আইনানুগ ব্যবস্থায় প্রাপ্ত সকল শাস্তিই গুরুদণ্ডের অন্তর্গত।
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post