বাংলাদেশের মোট আয়তন – ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার বা ৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল (বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৪তম)
বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমানা – উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম এবং মায়ানমার, পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও দক্ষিণে বাঙ্গোপসাগর অবস্থিত।
বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য – ৫,১৩৮ কিলোমিটার।
বাংলাদেশের সাথে ভারতের কয়টি রাজ্যের সীমান্ত রয়েছে - ৫টি রাজ্যের (পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরাম)
বাংলাদেশের মোট সীমান্ত জেলা কয়টি – ৩২টি।
মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত রয়েছে -টি জেলার (রাঙামটি, বান্দরবান ও কক্সবাজার)।
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী যে জেলার সাথে ভারতের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই – বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলা।
বাংলাদেশের যে জেলার সাথে ভারত ও মায়নমারের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে / যে জেলার সাথে ত্রিদেশীয় সীমান্ত সংযোগ রয়েছে – রাঙামটি জেলার সাথে।
ভরতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় যে রাজ্যগুলো বাংলাদেশ সীমান্ত অবস্থিত নয় – মনিপুর, নাগাল্যান্ড ও অরুনাচল।
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের যে রাজ্য সেভেন সিস্টার্সের অন্তর্গত নয় – পশ্চিমবঙ্গ।
ভারত ও মায়নমারের সাথে সীমান্ত সংযোগ নেই – ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের সাথে।
ভারত-বাংলাদেশ ‘সীমান্ত চুক্তি’ বা মুজিব-ইন্দিরা সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৭৪ সালের ১৬ মে। ভারতের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভায় সীমান্ত চুক্তি পাস হয় ৭ মে, ২০১৫ সালে।
বাংলাদেশের মোট বিভাগ সংখ্যা – ৮টি (সর্বশেষ ময়মনসিংহ বিভাগ)।
বাংলাদেশের মোট সিটি করপোরেশন সংখ্যা – ১১টি (সর্বশেষ গাজীপুর সিটি করপোরেশন)।
বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব কোণের থানা – জকিগঞ্জ (সিলেট)।
বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম কোণের থানা – শিবগঞ্জ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ)।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণের থানা – টেকনাফ (কক্সবাজার)।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের থানা – শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তি কার্যকর হয় – ৬ জুন, ২০১৫।
বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় হয় – ১ আগস্ট, ২০১৫।
ভরতের ভিতরে বাংলাদেশের ছিটমহল ছিল – ৫১টি।
বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল ছিল – ১১১টি।
ভারতের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হওয়া বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো – পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলার।
বাংলাদেশের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হওয়া ভারতের ছিটমহলগুলো – ৪টি জেলায় অবস্থিত। যথা লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও পঞ্চগড় অন্তর্ভুক্ত ছিল। সর্বাধিক ছিটমহল অবস্থিত ছিল লালমনিরহাট জেলায় (৫৯টি)।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি হস্তান্তরিত ছিটমহল
ছিটমহল
অবস্থান
ছিটকরলা
কুড়িগ্রাম
মশালডাঙ্গা ও ছিটকচুয়া
কুড়িগ্রাম
বাঁশজানী, ধলডাঙ্গা
কুড়িগ্রাম
দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতা
লালমনিরহাট
ধবলগুড়ি, আদিতমারী
লালমনিরহাট
দুর্গাপুর, বসুনিয়া খামার
লালমনিরহাট
জগতবেড়
লালমনিরহাট
বাংলাদেশের পাহাড় / পর্বত
পাহাড় / পর্বত
অবস্থান
বিশেষত্ব
গারো
ময়মনসিংহ
বৃহত্তম পাহাড়
বিজয় / তাজিংডং
বান্দরবান
সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ
কেওক্রাডং
বান্দরবান
কালাপাহাড় বা পাহাড়ের রানি / বাংলার দার্জিলিং খ্যাত
চন্দ্রনাথের পাহাড়
সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম
হিন্দুদের তীর্থস্থান
হিমছড়ি পাহাড়
কক্সবাজার
শীতল পানির ঝরনা
সীতাকুন্ড পাহাড়
চট্টগ্রাম
গরম পানির ঝরনা
কুলাউড়া পাহাড়
মৌলভীবাজার
ইউরেনিয়াম এর সন্ধান পাওয়া গেছে
বাটালি পাহাড়
চট্টগ্রাম শহর
চট্টগ্রাম শহরের সর্বোচ্চ পাহাড়
বাংলাদেশের বিভিন্ন দ্বীপ ও এদের অবস্থান
দ্বীপ
অবস্থান
বিশেষত্ব
ভোলা
ভোলা জেলা
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দ্বীপ। দ্বীপ রানি নামে খ্যাত।
মনপুরা দ্বীপ
ভোলা
পর্তুগিজদের আস্তানা ছিল।
সেন্টমার্টিন
কক্সবাজার
একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। দারুচিনি দ্বীপ এখানে অবস্থিত। অলিভ টারটল এখানে পাওয়া যায়।
মহেশখালী
কক্সবাজার
একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ এবং আদিনাথের মন্দিরের অবস্থান।
পশ্চিমবঙ্গের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা কয়টি ??? ANSWEAR PLEASE
ReplyDelete9
Delete5 টি
Deleteবাংলাদেশের কোন জেলার সঙ্গে বিদেশের কোন সীমান্ত নেই?
ReplyDelete